মোমের পুতুল

ভালোবাসা / ফাল্গুন (ফেব্রুয়ারী ২০১৫)

মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্
  • ১৫
  • 0
  • ৪৫
গান পাউডারে পুড়ে মনির হোসেনের মৃত্যুর পর অনেক গুলো দিন পার করে এসেছে তার স্ত্রী সালমা বেগম । ততদিনে তার স্মৃতির পাতা গুলো অনেকটাই ভারী হয়ে গেছে সেই সাথে ভারী হয়ে গেছে বয়সও । বাচ্চাদের পড়াশোনা আর মেয়ে ত্বন্নির বিয়ের খরচ মেটাতে গিয়ে বাড়ীর অর্দ্ধেকটা জায়গা বিক্রী করতে হয়েছে সালমা বেগমকে । নিজের চাকরীর উপর ভর করে ছেলে রুবায়েত কে সাথে নিয়ে সে জীবনের উজান পথে পাড়ি ধরেছে । প্রতিবেশী ডাঃ কবিরুল ইসলাম, তার স্ত্রী শাহেদা আলম, তাদের দুই মেয়ে শশী আর নিশি যদি পরম আত্মিযের মত সেই বিপদের দিনে পাশে এসে না দাঁড়াতো তাহলে হয়তো এতদিনে বানের পানিতে খড় কুটোর মত কোথায় যে ভেসে যেত সে কথা ভাবতেই শিউরে ওঠে সালমা বেগম । অনেক চড়াই উৎরাই করে জীবনের একটা ঠিকানা খুঁজে পাবার আকাঙ্খা সালমাকে দারুন প্রত্যয়ী করে তুলেছে । তার ছেলে রুবায়েত যেমন মেধাবী তেমনি উদ্দমী আর অধ্যাবসায়ী, প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্ষ্ট ক্লাস ফার্ষ্ট হয়ে সেখানেই অধ্যাপকের চাকরী পেয়ে গেছে । নিশিও একই প্রতিষ্ঠানের শেষ বর্ষের ছাত্রী । রুবায়েতের চেষ্টাতেই নিশির ভর্তিটা অনেকটা সহজ হয়ে গিয়েছিল । রুবায়েতের বাবা মনির হোসেন অফিস শেষ করে বাসে চড়ে যখন বাসায় ফিরছিলেন, তখনই বাসের মধ্যে গান পাউডার ছিটিয়ে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় দুস্কৃতিকারীরা । আর সেখানেই তার করুন মৃত্যু হয় । তখন রুবায়েত খুবই ছোট । পুড়ে কয়লা হযে যাওয়া বাবার দেহটা তাকে দেখতে দেওয়া হয়নি, এ কথাটা তার এখনও মাঝে মধ্যে মনে হলে মনের ভেতর ভীষণ একটা কষ্ট দারুন মোচড় দিয়ে ওকে ব্যাকুল করে তোলে । তখন দেশে রাজনৈতিক আন্দোলনের নামে ভীষণ অরাজকতা আর বিশৃঙ্খলা চলছিল । মনির হোসেন ছিলেন সরকারী অফিসের কর্মকর্তা তাই নিয়মিত ভাবে অফিস না করলেও ছিল মহাবিপদ কিন্তু কে জানতো, অফিস করার মাঝেই ছিল তার চেয়েও বড় বিপদ ! ওই অফিসেই ডাঃ কবিরুল ইসলামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মনির হোসেনের স্ত্রী সালমা বেগমের একটা চাকরী হয়ে যায় । তখন থেকেই ত্বন্নি আর রুবায়েত শশী আর নিশির সাথে তাদের বাবা মায়ের আদর সোহাগে ভাগ বসানোর মধ্যে দিয়েই বেড়ে ওঠে । ওরা কখনও ত্বন্নি আর রুবায়েতকে ওদের মায়ের দিনভর অনুপস্থিতিকে বুঝতেই দিত না । শশী-নিশিদের সাথেই ওরা স্কুলে যাওয়া আসা করত । অজানা কেউ হঠাৎ করে দেখলে তাদের বোঝার উপায় ছিল না যে, তারা দুই বাড়ীর ছেলে মেয়ে । ত্বন্নি আর শশীর বিয়ে হয়ে যাবার পর থেকেই রুবায়েত আর নিশি যেন আরও কাছের মানুষ হতে থাকে । তাদের কাছে আসাটা এতটাই কাছের ছিল যে কখন যে তারা নিজেদের অজান্তেই পরস্পরের মাঝে বিলীন হয়ে গিয়েছিল, ঘূর্ণাক্ষরেও বুঝতে পারে নাই । ওরা কেউই দিন তারিখ উল্লেখ করে বলতে পারবে না যে কখন থেকে তাদের মাঝে ভালবাসা জন্ম নিয়েছে । সেই খেলার সাথীরাই এখন জীবন সাথী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর । পরস্পর কে ওরা মোটেই চোখের আড়াল করতে চায় না । পরস্পরের ক্ষণেক অনুপস্থিতিও যেন তারা সইতে নারাজ ! কি গরম আর কি শীত, প্রতিটি পূর্ণিমা রাতই ওদের জন্য বয়ে আনতো স্বপ্নের স্বর্গীয় অনুভূতির মাহেন্দ্রক্ষণ । মনির হোসেনের মৃত্যুর পর থেকেই নিশির বাবা-মা রুবায়েতকে এতটাই মমতার চাদরে জড়িয়ে ফেলেছিলেন যে, নিশির সাথে রুবায়েতের গভীর মাখামাখীকে বা তাদের ভালবাসার গভীরতাকে কখনও তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত মনে হয়নি । বরং সালমার কাছে এটাই স্বাভাবিক বলে মেনে নেয়াই ছিল সহজ । উভয় পক্ষই বরং রুবায়েতের কর্ম জীবনে প্রবেশের সুবর্ণ সময়ের জন্যই অপেক্ষা করছিল । অপেক্ষার পালা বুঝি এবার শেষ, সেই আনন্দে সবাই যখন মুখরিত ঠিক তখনই যেন বিনা মেঘে বজ্রপাতে চমকে উঠল ডাঃ কবিরুল ইসলামের কোমল হৃদয়টা ! তারই ভাড়াটিয়া ঝিলু খান আচমকা তার বড় ছেলে রাজনের সাথে নিশির বিযের প্রস্তাব দিয়ে অনবরত চাপ সৃষ্টি করতে থাকল ! অসহ্য চাপের মুখে অস্থির হয়ে উঠলেন ডাঃ কবিরুল, যদিও তার অবসর প্রাপ্ত বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা মুক্তিযোদ্ধা বাবা এখনও জীবিত ! রাগে অপমানে ডাঃ কবিরুলের নিজের মাথার চুল টেনে ছিড়তে ইচ্ছে করছিল । কি করবে বুঝে উঠতে পারছিলেন না ! তখনই তার মনে হলো, কিছু করার আগে ঝিলু খান সম্পর্কে একটা পূর্ব ধারণা থাকা দরকার । বিশ্বস্ত কয়েকজন শুভাকাঙ্খীর সহযোগিতায় শুরু হলো অনুসন্ধানের আয়োজন । যতই তিনি অগ্রসর হচ্ছিলেন ততই বিস্ময়ের পর বিস্ময় এসে তাঁকে মর্মাহতই করছিল । এই জঘন্য অপরাধীর বংশধরকেই কিনা তিনি সালমা বেগমের কাছ থেকে জমি ক্রয় করিয়ে দিয়েছেন ! নিজের ফ্লাটের ভাড়াটিয়া হিসেবে বুকের পাঁজরে জায়গা করে দিয়েছেন ! যেন খাল কেটেই কুমির এনেছেন যে কিনা তার দেহটাকেই কেটে ছিড়ে, দুমরে মুচড়ে হজম করবার জন্য ভয়ংকর থাবা বাড়িয়ে দিয়েছে ! কে এই বিষ বৃক্ষ ঝিলু খান ! যার কাঁটার আঁচরে সবাই ছিন্ন ভিন্ন হবার উপক্রম !





ঝিলু খান আসলে ঝিলু খান নয়, উপকূল অঞ্চলের কুখ্যাত ডাকাত দবির খাঁ’র কুলাঙ্গার সন্তান জুলমত খাঁ । স্বাধীনতার একবছর আগে ডাকাতি করতে গিয়ে দলবল সহ ধরা পড়ে যায় এলাকাবাসীর হাতে । গণ পিটুনিতে দবির খাঁ নিহত হলেও পুত্রসহ অন্য সবার সাত বছরের কারাদন্ড হয়ে যায় ! কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরুর প্রাক্কালে জেলের দরজা খুলে দেয়া হলে জুলমত খাঁ জেল থেকে বেড়িয়ে এসে ভিন্ন এলাকার অপরিচিত মানুষের সাথে মিশে গিয়ে নতুন করে জীবন শুরু করে । পরবর্তিতে স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে মিলে ঝুলে নতুন করে চুরি ডাকাতি সহ লুটপাটের সাথে জড়িয়ে পড়ে । কিন্তু অত্যধিক ধুরন্ধর জুলমত খাঁ যখন বুঝতে পারে যে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পথে তখনই সে পূণরায় স্থান পরিবর্তন করে অচেনা অজানা মুক্তিযোদ্ধাদের ঝোলা টানতে শুরু করে । ফলে স্বাভাবিক ভাবেই সে মুক্তিযোদ্ধাদের সহানুভূতি অর্জন করে তাদের প্রিয় পাত্র হয়ে যায় । দেশ স্বাধীন হলে খুলে যায় তার সৌভাগ্যের দরজা, উন্মুক্ত হয়ে যায় জীবনের মসৃণ পথ ! সময় থাকতেই সে গড়ে তোলে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার ! সংগ্রহ করে নেয় মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট ! নতুন করে জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে তার মত ভিলেজ পলিটিশিয়ানের পক্ষ্যে মোটেই বেগ পেতে হয়নি । এবার শুধু এগিয়ে যাবার পালা ! প্রথম ধাক্কায়ই সে ওয়াইজ ঘাটে অবস্থিত অবাঙালীর একটা দোকান জবর দখল করে নিয়ে বসার একটা জায়গা করে নেয় । তারপর শুরু করে ঘড়ি ও স্বর্ণ চোরাচালানের অবৈধ ব্যবসা, অতপর পর্যায়ক্রমে চিনি চোরাচালান, হুন্ডি, ভি,সি,আর প্রদর্শণ, হেরোইন ইত্যাদির জমজমাট ব্যবসা । এরপর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি । মানি লোকের সুন্দরী মেয়েকে অস্ত্রের মুখে তুলে এনে ঘরের বৌ বানাবার অসুন্দর দৃষ্টান্ত স্থাপনের ক্ষেত্রেও সেই ছিল অগ্রপথিক ! এভাবেই শুরু করে সোনার বাংলার স্বপ্নকে কলঙ্কের কালিমা দিয়ে লেপন করে কলঙ্কিত করার জঘন্য কর্ম যজ্ঞ ! মানুষের খায়েশ যে কত বল্গাহীন হতে পারে তার নজীর হতে পারে জুলমত খাঁ । অবশ্য এখন আর সে জুলমত খাঁ নয়, রিতিমত ঝিলু খান ! কুটনৈতিক পাড়ার বাসিন্দা ! আলীশান বাড়ী গাড়ী নিয়ে এখন সে সমাজের শিরোমনি ! দেশের রাজনৈতিক উত্থান পতন তার চলার পথকে কখনও কন্টকাকীর্ণ করতে পারেনি । কারণ অর্জিত সম্পদকে রক্ষার জন্য এ,জি,পি অর্থাৎ অলওয়েজ গভর্নমেন্ট পার্টি কেই সে নিজের পার্টি বলে বেছে নিয়েছে । উপরন্তু সময় বুঝে উপনেতা, পাতিনেতা, নেতা, মন্ত্রীর আজ্ঞাবাহী হতে কখনও ইতস্তত বোধ করেনি । এমনকি অনেক সময় তাদের বাজার টা করা, বা আনুষঙ্গিক কোন কাজ করতেও তার বিবেক কখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ! কারণ সে তো জানে তার স্বরূপ কী । লেখা পড়ার জোড় না থাকলেও খায়েশ তার আকাশ ছোঁয়া ! তাই তো এতো কিছু পাবার পরও তার অভাব বোধ ঘোঁচে না । এবার সে একজন সম্মাণিত জনপ্রতিনিধি হয়ে সমাজের চুড়ায় উঠে জীবনের প্রাপ্তির ষোলকরা পূর্ণ করতে চায় । কিন্তু তার এলাকার সম্ভাব্য প্রার্থী তার চেয়ে অনেক বেশী শেয়ানা, তার কাছে হজম হয়ে যাওয়ার ভয়ে অপেক্ষাকৃত উপযোগী এলাকা খুঁজে পেতেই মূলতঃ সালমা বেগমের কাছ থেকে তার জায়গা কেনার প্রয়াস ! এই স্থানটাকেই সে তার চুড়ান্ত ভাগ্য পরীক্ষার সম্ভাব্য ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিতে চায় , এবং সেই ছক অনুযায়ী এগোবার জন্যই ডাঃ কবিরুল ইসলাম সাহেবদের পারিবারিক নাম, যশ, ঐতিহ্য কে স্পর্শ করা তার জন্য খুবই জরুরী, সাথে বাড়তি পাওনা হিসেবে তাদের সম্পদ কুক্ষিগত করাটাও তার নোংরা খায়েশেরই একটা অংশও বটে ! চমৎকার মাষ্টার প্ল্যান নিয়ে এগিয়ে চলছে জুলমত খাঁ’র জীবনের অগ্রযাত্রা ! ছেলে দু’টিও ইতোমধ্যে বাবাকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য পুরোপুরি ফিট ! আলোচিত পাত্র রাজন পড়ালেখায় প্রতিবেশী দেশের ডিগ্রি আর পেশায় ডিশ লাইন, অবৈধ ভি,ও,আই,পি এবং টেন্ডার বাজী জাতীয় ব্যবসা বানিজ্য ! চমৎকার ! এক হিসেবে সোনায় সোহাগাই বটে ! কিন্তু ডাঃ কবিরুল ইসলাম যার পর নাই দুঃশ্চিন্তা গ্রস্ত ! কারণ প্রথমতঃ রুবায়েত তার সন্তান তুল্য এমন এক তরুণ, যার জীবন চলার পথে অভদ্রতা বা অশালীনতার কোন ছাপ নেই, তার উপর মেয়ে নিশির পছন্দের পাত্র সে । এমনকি রুবায়েত ডাক্তার সাহেবের স্ত্রীরও খুবই আদরের ধন । অন্যদিকে রাজন ! যার বাবা জুলমত খাঁ ! অবৈধ ক্ষমতার সিড়ি বেয়ে শীর্ষে উঠে আসা এক অবদমিত দানব ! যার অপরাধ প্রবণ মন সর্বদা অর্থ সম্পদ আর অধুনা নাম যশের পিছনে দূর্বার গতিতে ছুটে চলছে হিমালয়ের চুড়ায় চড়ে বসার দূর্নিবার আকাঙ্খায় ! অবশ্য কুটবুদ্ধি সম্পন্ন জুলমত খাঁকে অতুলনীয় মেধাবী(!) বললে কী ভূল হবে ! ডাঃ কবিরুলের ঘরে অসুস্থ বাবা, মেয়ে শশী এবং রুবায়েতের বোন ত্বন্নি তাদের স্বামীদের নিয়ে পরবাসে, নিজেকে বড় অসহায় মনে হচ্ছে ! কী করবে বুঝতে পারছে না । বুঝতে পারছিল না জুলমত খাঁও ! এতদিন সোজা সাপটাই চেষ্টা তদবির চালিয়ে যাচ্ছিল সে, লোভ লালসার ফাঁদে ফেলবার চেষ্টাও কম করেনি, কিন্তু কোন কিছুতেই যখন কোন কিছু হচ্ছিল না তখন সে তার চিরাচরিত স্বভাব সুলভ বাঁকা পথেই এগোবার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হ’লো ! এতদিনে একটা জিনিষ সে ঠিকই বুঝে গেছে যে, তার খায়েশ পূরণের পথে রুবায়েতই সবচেযে বড় বাধা, তাই তাকে অকালেই পৃথিবী ছাড়ার ব্যবস্থা করতে সে যার পর নাই মরিয়া হয়ে উঠল । মনের মাধুরী মিশিয়ে সে আরেকটা মাষ্টার প্ল্যান তৈরী করে ফেলল । যেহেতু রুবায়েত ধর্মপ্রাণ একজন সজ্জন প্রযুক্তিবিদ, তাই তাকে হয় নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন জঙ্গী সংগঠণের নেতা বানিয়ে যাবজ্জীবনের জন্য চৌদ্দ শিকের ভেতর ঢুকাতে হবে, না হয় বর্তমান অনুকুল রাজনৈতিক টালমাটাল অবস্থার সুযোগে পেট্রল বোমার প্রস্তুতকারী হিসেবে ক্রশ ফায়ারের শিকারে পরিণত করতে হবে ! এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মাঝে কে যে কার কোন অশুভ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বোঝা বড় দায় ! হায়রে সাধের বাংলাদেশ ! এ যেন এমনই এক ঠুনকো তাসের ঘর, যেখানে থরে থরে সাজানো আছে অজস্র মোমের পুতুল ! আর আছে নানান বর্ণের কঠিন পাথরের বসবাস । যে ঘর মাঝে মাঝেই অদৃশ্য হাতের ছোঁয়ায় নড়ে চড়ে ওঠে মৃদু অথবা তীব্র আকারে ! যার ঝাঁকুনিতে ভয়ানক সংঘর্ষ হয় পাথরে সাথে পাথরের ! ঝলসে ওঠে অগ্নি স্ফুলিঙ্গ ! তারই উত্তাপে গলে গলে যায় অনেক নিরিহ নিষ্পাপ “মোমের পুতুল ।”
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ...হায়রে সাধের বাংলাদেশ!!! এর প্রতিরোধে আমাদের হয়তো কিছু করার আছে, যা আমরা করছিনা। ভাল লিখেছেন। শুভেচ্ছা জানবেন।
ভালো লাগেনি ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
গল্পটা কষ্ট করে পড়ে এবং মন মাতানো মন্তব্য করে অনুপ্রাণিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ! শুভেচ্ছা রইল ।
ভালো লাগেনি ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
পবিত্র বিশ্বাস পড়লাম, ভালো লাগলো এবং ভোট দিলাম। শুভ কামনা সাথে আমার কবিতা পড়ার আমন্ত্রণ রইল।
ভালো লাগেনি ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
আপনার ভাল লাগাই আমার এগিযে যাবার প্রেরণা । কৃতজ্ঞতার সাথে সাথে শুভেচ্ছা জানালাম । আপনাকে ভোট দেয়ার কাজটি পূর্বেই সেরে রেখেছি । ভাল থাকবেন ।
ভালো লাগেনি ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
প্রান্ত পথিক লেখাটা ভীষণ ভাল লাগল ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য । শুভেচ্ছা নিবেন ।
ভালো লাগেনি ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
মির্জা মুকুল কঠিন সত্যকে সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ । ভোট দিয়ে গেলাম ।
আপনার সুন্দর মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করবে ! ভাল থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল ।
ভালো লাগেনি ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
নাইমুল খান বাস্তবতার ছোঁয়া পেলাম ! খুব ভাল হয়েছে ।
ভালো লাগেনি ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
আপনার ভাল লাগা আমার জন্য অনুপ্রেরণা ! শুভ কামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
রায়হান পাটোয়ারী বাংলাদেশের মন্দ দিকটাকে খুব সুন্দর করে মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । খুব ভাল লাগল ।
ভালো লাগেনি ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য । ভাল থাকবেন নিরন্তর ।
ভালো লাগেনি ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
Salma Siddika ভালো লাগলো
ভালো লাগেনি ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম । শুভ কামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
সুস্মিতা সরকার মৈত্র কঠিন রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবের সুনিপুন উপস্থাপন। শুভেচ্ছা ও ভোট রইল।
ভালো লাগেনি ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
আপনার সুচিন্তিত এবং অনুপ্রাণিত হওয়ার মত সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । শুভ কামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
মোঃ আক্তারুজ্জামান খুব ভালো লিখেছেন। সমকালীন ঘটনাকে ঘিরে আরও অনেক বাস্তবতাকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
গল্পটা পড়ে সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
biplobi biplob দারুন লিখেছেন জীবনের বাস্তব চিত্র,
ভালো লাগেনি ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
ভীষণ খুশী হলাম আপনার চমৎকার মন্তব্যে । ভাল থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল ।
ভালো লাগেনি ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

০৭ সেপ্টেম্বর - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৩২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪